হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, ইরানের পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ কেরমানশাহে আইআরজিসি-র কমান্ডার মেজর জেনারেল হোসেইন সালামি এবং আইআরজিসি-র স্থল বাহিনীর কমান্ডার মেজর জেনারেল মোহাম্মদ পাকপুরের উপস্থিতিতে বিশাল এই যুদ্ধ মহড়া অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার যুদ্ধ প্রস্তুতির একটি অংশে তড়িৎ পাল্টা অপারেশন পরিস্থিতি বিবেচনায় সেখানে মহড়ার এলাকায় দ্রুত সৈন্য এবং সরঞ্জাম স্থানান্তরের নানা দিক পর্যালোচনা করা হয়- যা মির্জা কৌচাক খান ব্রিগেড দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল।
মহড়ার শেষ দিকে তড়িৎ সহযোগী ইউনিটগুলো মূল যুদ্ধ মহড়া এলাকার দিকে অগ্রসর করা হয়েছিল।
এই পর্যায়ে অংশগ্রহণকারী ইউনিটগুলো সমস্ত প্রয়োজনীয় সরঞ্জামে সজ্জিত এবং আইআরজিসি গ্রাউন্ড ফোর্স এয়ারবর্ন ডিভিশনের হেলিকপ্টার এয়ার কভারের সাথে একত্রিত হয়ে দ্রুততম সময়ের মধ্যে যুদ্ধ এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য যে, ইরানি সেনাবাহিনী এবং আইআরজিসি “পায়াম্বার-ই আজম (বা মহানবী) ১৯” নামে একটি যৌথ সামরিক মহড়া করেছে যা বার্ষিক "এঘতেদার" বা "শক্তি" প্রদর্শন মহড়ার একটি অংশ। এই মহড়ার উদ্দেশ্য হল যুদ্ধ শক্তি বৃদ্ধি করা এবং সম্ভাব্য হুমকি সনাক্তকরণ এবং মোকাবেলা করার ক্ষমতা উন্নত করা।
আপনার কমেন্ট