Nouvelles
plus visité
ধর্ম ও মাজহাব
تیتر سه سرویس
-
ইসরায়েলি কারাগারে ইরানি নিউজ এজেন্সির সাংবাদিক নির্যাতিত
ইরানের বার্তা সংস্থা তাসনিম নিউজ এজেন্সি’র ফিলিস্তিনি সাংবাদিক ফারাহ আবু আয়্যাশ অভিযোগ করেছেন, গত ১১০ দিন ধরে তাকে ইসরায়েলি সেনারা কারাগারে নির্যাতন ও হয়রানি করেছে।
-
নারীর দায়িত্ব নির্ধারিত হোক তার যোগ্যতায়, লিঙ্গবৈষম্যে নয়
ইসলামী শরিয়ত নারী ও পুরুষের মধ্যে মূলনীতি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে সমতা; কিন্তু সৃষ্টিগত প্রকৃতি ও দায়িত্বের পার্থক্যের কারণে কিছু স্থানে বিশেষ বিধান প্রবর্তন করেছে। এ বিধান বৈষম্যের জন্য নয়, বরং পরিবার ও সমাজের ভারসাম্য রক্ষার জন্য। মহান মুফাসসির ‘আল্লামা তাবাতাবায়ী (রহ.) তাঁর অমর গ্রন্থ তাফসীরে আল-মীযান-এ এ বিষয়গুলো অত্যন্ত গভীর ও সুন্দরভাবে বর্ণনা করেছেন।
-
হযরত ফাতিমা (সা.)-এর শ্রেষ্ঠত্ব বিষয়ে আলুসীর তাফসিরে নতুন আলোচনা
ইসলামী গবেষণায় আলোচিত গ্রন্থ ‘রূহুল মাআনী’–এর ব্যাখ্যাকার আলুসী তাঁর তাফসিরের তৃতীয় খণ্ডের ১৫৫ পৃষ্ঠায় হযরত ফাতিমা (সা.)-এর মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্ব সম্পর্কে বিশেষ মত প্রকাশ করেছেন।
-
সমাজে “দৃষ্টিগত দূষণ”: আমাদের আচরণ কি অন্যের মানসিকতার ক্ষতি করছে?
সমাজের প্রতিটি মানুষই অন্যের জীবনে কোনো না কোনোভাবে প্রভাব ফেলে। কিন্তু সেই প্রভাব সব সময় ইতিবাচক হয় না। সাম্প্রতিক সময়ে বিশেষজ্ঞরা এক নতুন শব্দ ব্যবহারের দিকে ইঙ্গিত করছেন— “দৃষ্টিগত দূষণ”। অর্থাৎ এমন সব দৃশ্য, আচরণ বা প্রকাশ, যা অন্যের মানসিক, আবেগিক কিংবা নৈতিক সুস্থতার জন্য ক্ষতিকর।
-
আমাদের সন্তানরা নসিহত নয়, বাস্তব উদাহরণ দেখতে চায়
শিশু “দেখে” শেখে, “নসিহত শুনে” নয়। বাবা–মায়ের আচরণ—বিশেষ করে মায়ের কর্মকাণ্ড—শিশুর জন্য একটি স্থায়ী ও জীবন্ত নমুনা হয়ে থাকে। লালন–পালনের জন্য প্রয়োজন ধৈর্য, ধারাবাহিকতা এবং মায়ের সক্রিয় উপস্থিতি। পরিবার ও সমাজের পরিবেশও সুস্থ ও অনুকরণযোগ্য হওয়া দরকার, যাতে সন্তানরা সঠিক ও সুন্দর আচরণ শিখতে পারে।
-
ইসলামের পূর্ববর্তী আরব সমাজে নারী: অজ্ঞতার শৃঙ্খল থেকে মর্যাদার মুক্তি
ইসলামের আগের আরব সমাজে নারীর সামাজিক অবস্থান ছিল অমিশ্র: একদিকে প্রাচীন সভ্য ও একদিকে বর্বর সমাজের প্রভাব দেখা যেত। নারীরা অধিকাংশ ক্ষেত্রে স্বাধীন ও অধিকারহীন ছিল, কিন্তু কিছু অভিজাত কন্যার বিয়ে বেছে নেওয়ার সুযোগ ছিল। ইসলামের আগমনের আগে নারীর জীবন ও মর্যাদা পুরুষের আধিপত্যের শিকার।
-
পারিবারিক জ্ঞান | শিশুর রাতের ভয় দূর করার দুইটি সোনালী নিয়ম
কোনো শিশু যদি একা ঘুমাতে ভয় পায়, বিশেষত যদি সে নতুন পরিবেশে এসে মানসিকভাবে অস্থির থাকে, তবে পিতামাতার উপস্থিতি, বিশেষ করে মায়ের শান্ত ও নিরাপত্তাদায়ক আচরণ, তার জন্য সবচেয়ে বড় ভরসা হয়ে দাঁড়ায়। একই সঙ্গে দিনের বেলা যথেষ্ট খেলাধুলা ও শারীরিক কার্যক্রম দেওয়া হলে শিশুর শরীরের জমে থাকা শক্তি কমে যায় এবং রাতের অস্থিরতা ধীরে ধীরে দূর হয়।
-
আয়াতুল্লাহ আল উজমা ওয়াহিদ খোরাসানি:
ফাতিমা যাহরা (সা.)-এর বিপদ ও দুঃখ আমরা কখনোই অনুধাবন করতে পারব না
হযরত আয়াতুল্লাহ ওয়াহিদ খোরাসানি বলেছেন: রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর পর এমন একটি অধিকার পদদলিত হয়েছে, যে রকম অধিকার এই দুনিয়ায় আগে কখনো পদদলিত হয়নি এবং ভবিষ্যতেও হবে না।
-
ট্রমা জীবনে কী প্রভাব ফেলে?— কর্মশালায় বিশেষজ্ঞের বিশদ ব্যাখ্যা
মাদ্রাসায়ে রাইহানাতুর রাসূল (সা.)-এ “ট্রমা থেকে মুক্তির যাত্রা” শীর্ষক বিশেষায়িত কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। কর্মশালায় বক্তৃতা করেন হাওজায়ে ইলমিয়া ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. নিলুফার সাদরি। তিনি ট্রমার সংজ্ঞা, ধরন এবং এর গভীর ও দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব বিশেষ করে “জটিল ট্রমা” নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
-
হযরত জাহরা (আ.)-এর নিপীড়ন; মিথ্যা শক্তির অযৌক্তিকতার উন্মোচন
আমিরুল মুমিনিন আলী (আ.)-এর বেলায়াত এবং হযরত ফাতিমা যাহরা (আ.)-এর মজলুমিয়্যাত (নিপীড়ন) — ইসলামের ইতিহাসের দুটি উজ্জ্বল অধ্যায়, যেখানে সবসময় হক ও বাতিলের পার্থক্য স্পষ্ট থেকেছে।
-
নারীর জিহাদ: সামাজিক পরিবর্তনের কেন্দ্রবিন্দুতে নীরব কিন্তু কার্যকরী আন্দোলন
সাংস্কৃতিক বিশ্লেষক, বিশেষজ্ঞ ও ধর্মীয় প্রচারক জনাবা মাহদিয়া ফাল্লাহি বলেছেন, নারীর জিহাদ আসলে এক নীরব সভ্যতা-নির্মাণের প্রক্রিয়া। এটি এমন এক আন্দোলন, যা বাহ্যিক কোলাহল ছাড়াই সমাজের গভীরে পরিবর্তনের বীজ বপন করে। ফাল্লাহির মতে, নারীর জিহাদি সংস্কৃতির প্রকৃত অর্থ হলো — “প্রত্যেক পরিস্থিতিতে ঈমাননিষ্ঠ জীবনযাপন।”
-
হযরত জয়নাব (সা.আ.): তিনি শুধু রোগীর সেবিকা নন, ছিলেন এক আন্দোলনের রক্ষক
ইতিহাসে অনেক নারী এসেছেন—কারও পরিচয় স্নেহে, কারও ত্যাগে, কারও প্রজ্ঞায়। কিন্তু এমন নারী একটিই, যিনি একই সঙ্গে ছিলেন কারবালার শোকাহত বোন, আহতদের সেবিকা, আর এক বিপ্লবের রক্ষাকর্ত্রী। তিনি হযরত জয়নাব (সা.আ.)—যিনি শোককে শক্তিতে, বন্দিত্বকে বার্তায়, আর অশ্রুকে আন্দোলনে রূপ দিয়েছিলেন।
-
জ্ঞান, ধৈর্য, সাহস ও প্রজ্ঞার প্রতিমূর্তি-হযরত জয়নাব (সা.)-এর জন্মবার্ষিকীতে সমগ্র ইরানে উৎসব
জ্ঞান, ধৈর্য, সাহস ও প্রজ্ঞার প্রতিমূর্তি-হযরত জয়নাব (সা.)-এর জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে সমগ্র ইরানজুড়ে আনন্দোৎসব পালিত হচ্ছে।
-
হযরত জয়নাব (আ.) ইমাম হুসাইন (আ.)-এর আন্দোলনের রক্ষক
৫ জামাদিউল উলা দিনটি হযরত জয়নাবে কুবরা (সা.)-এর জন্মবার্ষিকী হিসেবে পালিত হয়-সেই মহান নারী কারবালার, যিনি আশুরার মর্মান্তিক ঘটনার পর ইমামত ও সত্যের পতাকা নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছিলেন।
-
হযরত জয়নাব (সা.) কীভাবে পরিপূর্ণ মানবতার প্রতীক হয়ে উঠলেন?
কুরআন পুরুষ ও নারীকে মানবতার দিক থেকে সমান মর্যাদা দিয়েছে। হযরত জয়নাব (সা.) তাঁর ঐশী জ্ঞান ও আধ্যাত্মিক দৃষ্টির মাধ্যমে সব বিপর্যয়ের মাঝেও আল্লাহর সৌন্দর্য দেখেছিলেন এবং বলেছিলেন: «ما رأیتُ إلّا جمیلاً» — “আমি তো শুধু সৌন্দর্যই দেখেছি।”
-
উপ-রাষ্ট্রপতির বক্তব্য:
নারী ও পরিবারের প্রতি নবী করিম (সা.)-এর প্রগতিশীল দৃষ্টিভঙ্গি পুনরায় প্রচার ও পুনঃসংজ্ঞায়িত করতে হবে
নবী করিম (সা.) নারী, মানব ও পরিবারের প্রতি অত্যন্ত প্রগতিশীল দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করতেন।