تیتر سه زیرسرویس
-
সৎ কাজে উৎসাহ ও অসৎ কাজে থেকে নিবৃত্তকারীদের মহান মর্যাদা
মহানবী হযরত মুহাম্মদ মুস্তফা (সা.) এক হাদিসে এমন ব্যক্তিদের অনন্য মর্যাদা তুলে ধরেছেন, যারা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য আমর বিল-মারুফ (সৎকাজের আদেশ) এবং নাহি আনিল-মুনকার (অসৎকাজ থেকে নিষেধ)-এর দায়িত্ব পালন করে থাকেন।
-
মন্দ ভাষা ও অশ্লীলতার ভয়াবহ শাস্তি
মহানবী হযরত মুহাম্মদ ﷺ এক হাদীসে সতর্ক করে বলেছেন, যারা অশ্লীলতা ও বদভাষায় লিপ্ত হয়ে আনন্দ খোঁজে, তাদের জন্য জাহান্নামে ভয়াবহ শাস্তি নির্ধারিত আছে।
-
যে গুনাহ দোয়া কবুলের পথে বাঁধা দেয়
দোয়া মানুষের রূহানী শক্তি ও আল্লাহর সাথে সরাসরি সংযোগের মাধ্যম। তবে কিছু গুনাহ রয়েছে, যা দোয়ার কবুল হওয়ার পথে অন্তরায় সৃষ্টি করে। ইমাম সজ্জাদ (আ.) এ প্রসঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ সতর্কবার্তা দিয়েছেন।
-
ইমাম রেজা (আ.)-এর জিয়ারতের মহিমা: দোয়া কবুল ও পাপমুক্তি
ইমাম রেজা (আ.) তাঁর হাদিসে ঘোষণা করেছেন, যে ব্যক্তি তাঁর জিয়ারতের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবে, তার দোয়া কবুল হবে এবং সকল পাপ ক্ষমা করা হবে। এই হাদিস ভক্তদের জন্য এক অনন্য আত্মিক পুরস্কারের প্রতিশ্রুতি হিসেবে বিবেচিত।
-
আহলে বাইত (আ.)-এর মজলিসে অংশগ্রহণের ফজিলত
ইমাম সাদিক (আ.) এক হাদীসে আহলে বাইত (আ.)-এর স্মরণে আয়োজিত মজলিসে অংশগ্রহণের মহান ফজিলতের প্রতি আলোকপাত করেছেন। এই ধরনের সমাবেশে উপস্থিত হওয়া কেবল একটি আচার নয়, বরং হৃদয়কে জীবিত ও আলোকিত রাখার এক আধ্যাত্মিক উপায়।
-
সমগ্র উম্মতের সুপারিশকারী মহানবী ﷺ
মহানবী হযরত মুহাম্মাদ ﷺ উম্মতের প্রতি সীমাহীন দয়া ও মমত্ব প্রকাশ করে ঘোষণা করেছেন যে, কিয়ামতের দিনে তিনি তাঁর ‘নবুয়্যতের বিশেষ দোয়া’ উম্মতের জন্য শাফাআত (সুপারিশ) হিসেবে পেশ করবেন।
-
মসজিদ: আল্লাহর মেহমানদারির স্থান
ইসলাম ধর্মে মসজিদকে কেবল নামাজের স্থান নয় বরং এমন এক আধ্যাত্মিক কেন্দ্র হিসেবে গণ্য করা হয়েছে যেখানে মুমিনরা আল্লাহর মেহমান হিসেবে প্রবেশ করে। মসজিদে উপস্থিতি আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের শ্রেষ্ঠতম সুযোগ ও আত্মার পবিত্রতার অন্যতম উপায়।
-
রিয়া বা লোক দেখানো ইবাদত: আমল বিনষ্টের গভীর খাদ
ইসলামি শিক্ষায় ‘রিয়া বা লোক দেখানো ইবাদত বা সৎকর্ম’কে সবচেয়ে ভয়াবহ আধ্যাত্মিক রোগগুলোর একটি হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। এটি মানুষের নেক আমলকে ধ্বংস করে দেয় এবং পরকালে তার বিনাশ ডেকে আনে।
-
মুমিনের জন্য মানুষের প্রশংসা বা নিন্দা সমান গুরুত্বহীন
ইমাম জাফর সাদিক (আ.) এক মূল্যবান হাদীসে প্রকৃত ইখলাস বা খাঁটি আন্তরিকতার মর্যাদা ব্যাখ্যা করেছেন। তিনি ইঙ্গিত করেছেন যে, আল্লাহর পথে সত্যিকারের ইখলাস তখনই অর্জিত হয়, যখন মানুষের প্রশংসা কিংবা নিন্দা কারো কাছে সমান হয়ে যায় এবং সে কেবল আল্লাহর সন্তুষ্টিকেই লক্ষ্য করে।
-
মুমিনদের উৎকর্ষের রহস্য: ইখলাসের গুরুত্ব
নবী করীম (সা.) এক রেওয়ায়াতে বলেছেন, মুমিনদের মধ্যে উৎকর্ষ ও মর্যাদা নির্ধারণে ইখলাস বা নিষ্কলঙ্ক সততার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।