হাওজা নিউজ এজেন্সি: এই সামরিক মহড়ার উদ্দেশ্য সম্পর্কে জেনারেল বাকেরি বলেন, দেশের সশস্ত্র বাহিনীর প্রতিরক্ষা সক্ষমতা ও প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি করা। বাহিনীর প্রস্তুতির মাত্রা মূল্যায়ন এবং শত্রুর গতিবিধির ভিত্তিতে বার্ষিক মহড়ার রুটিনে পরিবর্তন এনে এই মহড়ার পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন করা।
ইরান সাম্প্রতিক সময়ে সারা বছর ধরেই নিয়মিত সামরিক মহড়া পরিচালনা করে।
ইরানি কর্মকর্তারা বারংবার জোর দিয়েছেন যে, দেশের সামরিক সক্ষমতা (যার মধ্যে ক্ষেপণাস্ত্র শক্তি অন্তর্ভুক্ত) শুধুমাত্র প্রতিরক্ষামূলক উদ্দেশ্যে গড়ে তোলা হয়েছে, এবং এগুলো কখনও আলোচনার বিষয় হবে না।
এই সামরিক মহড়ার ঘোষণ এমন সময়ে আসল যখন পশ্চিম এশিয়ায় ইরান-ইসরাইল উত্তেজনা তীব্র হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ইরানের রাষ্ট্রপতি, প্রতিরক্ষামন্ত্রী ও আইআরজিসি প্রধান সকলেই যেকোনো আগ্রাসনের মুখে কঠোর প্রতিক্রিয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। বিশ্লেষকদের মতে, এই মহড়া ইরানের অভ্যন্তরীণ প্রস্তুতি ও প্রতিরোধ সক্ষমতা আন্তর্জাতিকভাবে প্রদর্শনের একটি কৌশলগত পদক্ষেপ।
আপনার কমেন্ট