হাওজা নিউজ এজেন্সি সিএনএন ইন্টারন্যাশনালের বরাতে জানিয়েছে, এই প্রস্তাবে ফিলিস্তিনি জনগণকে স্থানচ্যুত না করার পাশাপাশি গাজা পুনর্গঠনের বিষয়টিকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
জর্ডান সরকারের সূত্রে জানা গেছে, এই সফরের মাধ্যমে গাজা উপত্যকার পুনর্গঠন এবং সেখানে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য সম্ভাব্য সমাধান খুঁজে বের করা হবে। গাজা উপত্যকায় দীর্ঘদিন ধরে ইসরায়েলি বর্বরতা চলমান রয়েছে, যার ফলে এলাকাটির অবকাঠামো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই প্রস্তাবে গাজায় মানবিক পরিস্থিতির উন্নতি এবং স্থানীয় জনগণের জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধির ওপর জোর দেওয়া হবে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
এই সফর এবং প্রস্তাব আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে গাজা সংকটের একটি স্থায়ী সমাধান খুঁজে পাওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তবে এই প্রস্তাবের বিস্তারিত এবং এর বাস্তবায়ন কীভাবে হবে, তা নিয়ে এখনও অনেক প্রশ্ন রয়েছে।
একদিকে গাজা পুনর্গঠনের খবব, অপরদিকে ইহুদিবাদী দখলদার ইসরায়েল গাজায় নিজেদের প্রথম ব্যর্থতা ঢাকতে আবারো বড় ধরনের সামরিক চালানোর পরিকল্পনার খবর প্রকাশ করছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম।
সূত্র: সিএনএন ইন্টারন্যাশনাল
আপনার কমেন্ট