হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, আয়াতুল্লাহ আলিরেজা আ'রাফি আজ সকালে মির্জা নায়েনির স্মারক কংগ্রেসে বলেন: সংগ্রামী আলেমদের স্মৃতি পুনর্জাগরণ মানেই ধর্মীয় শিক্ষা, নৈতিকতা ও সভ্যতার জীবনধারাকে পুনরুজ্জীবিত করা। আমরা সর্বশক্তিমান আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ যে, তিনি আবারও আমাদেরকে এমন একটি আলোকিত সমাবেশে একত্রিত করেছেন, যেখানে আমরা একজন মহান আলেম ও বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করছি— হাওযার জ্বলজ্বলে প্রদীপ, মরহুম মির্জা মুহাম্মদ হুসাইন নায়েনি (রহিমাহুল্লাহ)।
তিনি উপস্থিত অতিথিদের স্বাগত জানিয়ে বলেন: আমি আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাই সকল সম্মানিত উপস্থিত ব্যক্তিবর্গ, দেশি-বিদেশি অতিথি, আলেম, শিক্ষক, মর্জা-ই-তাকলিদের প্রতিনিধিগণ, ইমাম খোমেনি (রহ.) ও সর্বোচ্চ নেতার (আল্লাহ তার ছায়া দীর্ঘ করুক) পরিবারের সদস্যবৃন্দ, কওমের হাওযা-ই-ইলমিয়ার শিক্ষকসমাজের প্রতিনিধিবৃন্দ এবং হাওযার উচ্চ পরিষদের সদস্যদের। আপনাদের উপস্থিতি আমাদের জন্য অত্যন্ত মূল্যবান ও গৌরবের বিষয়।
উচ্চ পরিষদের এই সদস্য আরও বলেন: আমি ইরান ও বিশ্বের অন্যান্য দেশের ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ, বিশেষত মাশহাদ, ইসফাহান, নাজাফ আশরাফ এবং অন্যান্য ইসলামী কেন্দ্র থেকে আগত সকল অতিথিকে ধন্যবাদ জানাই। আমরা পবিত্র আতবাত (ইরাকের পবিত্র নগরীগুলোর) প্রতিনিধিদের ও আয়াতুল্লাহ আল-উজমা সিস্তানির (আল্লাহ তার ছায়া দীর্ঘ করুন) প্রতিনিধিদলের উপস্থিতিকেও গভীরভাবে শ্রদ্ধা জানাই। আপনাদের সকলের উপস্থিতি আমাদের জন্য সত্যিই মূল্যবান।
তিনি বক্তব্যের অন্য এক অংশে কংগ্রেসের আয়োজকদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন: আমি নীতি-নির্ধারণ পরিষদের সম্মানিত সচিব, গবেষকবৃন্দ, লেখকবৃন্দ ও কর্মীদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই, যারা এই বৈজ্ঞানিক ও আন্তর্জাতিক সম্মেলনটি সফলভাবে আয়োজনের জন্য পরিশ্রম করেছেন। তাছাড়া, সংবাদমাধ্যম ও জাতীয় গণমাধ্যমকেও ধন্যবাদ জানাই, যারা এই অনুষ্ঠানটির সংবাদ ও সাংস্কৃতিক দিকটি প্রচারে আন্তরিক প্রচেষ্টা চালিয়েছেন।
আপনার কমেন্ট