হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, এই সম্মেলনে আয়াতুল্লাহ মোহাম্মদ হাসান আখতেরি, ফিলিস্তিনের ২০ জন বিশিষ্ট আলেম, বিভিন্ন ধর্ম ও মতাদর্শের নেতা ও প্রতিনিধি এবং দক্ষিণ ইরানের ৪০০ শিয়া আলেম ও বুদ্ধিজীবী অংশগ্রহণ করেন।
এ সময় ফিলিস্তিন সংরক্ষণ কমিটির প্রধান আয়াতুল্লাহ মোহাম্মদ হাসান আখতেরি জোর দিয়ে বলেন: প্রচার একটি অত্যন্ত মূল্যবান ও মহৎ কাজ। আল্লাহ তাআলা তাঁর কাজের ভিত্তি প্রচারের উপর রেখেছেন, নবী-রাসূলদের প্রচারের জন্যই পাঠিয়েছেন এবং কুরআনে প্রচারের নীতি ও পদ্ধতি স্পষ্টভাবে বর্ণনা করেছেন।
তিনি আরও বলেন: ফিলিস্তিন ও কুদস ইস্যুতে আমাদের নতুন সাংস্কৃতিক ও প্রচারমূলক উপকরণ তৈরি করতে হবে। প্রতি বছর নতুন চলচ্চিত্র ও ডকুমেন্টারি ক্লিপ তৈরি করা উচিত, কারণ আমাদের দেশে এ বিষয়ে অসীম সম্ভাবনা ও সক্ষমতা রয়েছে। মিডিয়ার উচিত ইসলামিক প্রতিরোধের সাফল্যগুলো কার্যকরভাবে বিশ্বের সামনে উপস্থাপন করা।
তিনি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন: দুর্ভাগ্যবশত কিছু দেশ চায় না যে কুদস দিবস বিশ্বব্যাপী আলোচিত হোক। এটি আশ্চর্যের বিষয় যে কিছু ইউরোপীয় ও আমেরিকান দেশে ফিলিস্তিনের সমর্থন করা হয়, কিন্তু কিছু আরব দেশে না কোনো আওয়াজ ওঠে আর না ফিলিস্তিনের পক্ষে কোনো বিক্ষোভ হয়। আরব দেশের শিক্ষার্থীদের উচিত সচেতন হওয়া এবং মজলুম ফিলিস্তিনি জাতির সমর্থনে তাদের কণ্ঠস্বর উচ্চকিত করা।
আপনার কমেন্ট