হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, বিবৃতিতে বলা হয়েছে" (সত্য প্রতিশ্রুতির ৩য় অভিযান) নামক এই সামরিক অভিযানে, সেইসব ইসরায়েলি বিমানঘাঁটি ও সামরিক শিল্পকেন্দ্রগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে যেগুলো থেকে ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের বিরুদ্ধে অপরাধমূলক হামলা পরিচালিত হয়েছিল।
সেপাহ্র দ্বিতীয় বিবৃতিতে এই অভিযানের আরও বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে।
বিবৃতিতে জানানো হয় যে:
সেপাহ্র বিমান ও মহাকাশ ইউনিট অত্যাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন ক্ষেপণাস্ত্র এবং ড্রোন ব্যবহার করে ইসরায়েলের বিভিন্ন ঘাঁটি ও অস্ত্র উৎপাদন কারখানাগুলোর ওপর হামলা চালিয়েছে।
এই কারখানাগুলোতে তৈরি অস্ত্র গাজা ও ফিলিস্তিনের নিরীহ জনগণের বিরুদ্ধে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
অপারেশনের ফলাফল সম্পর্কে বলা হয়:
স্যাটেলাইট ছবি, গোয়েন্দা তথ্য এবং রিপোর্ট অনুযায়ী, ডজনখানেক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র সফলভাবে লক্ষ্যে আঘাত হেনেছে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার "প্রতিরোধের দাবি" সত্ত্বেও তারা ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ঢেউ প্রতিহত করতে ব্যর্থ হয়েছে।
বিবৃতির শেষাংশে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে:
এই অভিযান ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী (দীর আয়ু হোক তাঁর) এর নির্দেশে এবং ইরানি জনগণের দাবি অনুযায়ী পরিচালিত হয়েছে।
এটি শহীদদের পবিত্র রক্তের আংশিক প্রতিশোধ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
এই সাহসী অভিযান ইরানের সমস্ত সামরিক বাহিনী ও প্রতিষ্ঠানের পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে সম্পন্ন হয়েছে।
আপনার কমেন্ট