হাওজা নিউজ প্রতিবেদন অনুযায়ী, আয়াতুল্লাহ উজমা সিস্তানির প্রতিনিধি ও ইমাম হুসাইন (আ.)–এর পবিত্র মাজারের অভিভাবক হুজ্জাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন শেইখ আবদুল মাহদি কারবালায়ি আরও বলেন: এই ধর্মীয় মারজিয়াতই ইরাকের জনগণকে ইতিহাসের এক সংবেদনশীল সময়ে রক্ষা করেছে, যখন কেউই এ দায়িত্ব নিতে বা সফলভাবে সম্পাদন করতে সক্ষম ছিল না। ভবিষ্যতের সংকটগুলোতেও এই মারজিয়াতই আমাদের পরিত্রাণের পথ দেখাবে।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, এই মহান নেতৃত্বের প্রতি আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি স্পষ্ট ও সঠিক হওয়া জরুরি—বিশেষ করে যদি ভবিষ্যতে আমরা কোনো গুরুতর বিপদের সম্মুখীন হই।
শেইখ কারবালায়ি আরও বলেন, ধর্মীয় মারজিয়াতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক শুধুমাত্র সম্মান প্রদর্শন বা বাহ্যিক শ্রদ্ধা প্রদর্শনের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকা উচিত নয়। কারণ এই মারজিয়াত হলো ইমাম মাআসুম (আ.)–এর প্রতিনিধিত্বকারী প্রতিষ্ঠান। এটিকে শুধুমাত্র এক আবেগঘন স্লোগানে পরিণত করে ফেলাটা যথার্থ হবে না। বরং আমাদের উচিত এমন একটি বাস্তবিক অবস্থান গ্রহণ করা, যা এই সম্পর্কের প্রকৃত রূপ প্রতিফলিত করে এবং এই পবিত্র সম্পর্ককে যথাযথভাবে বজায় রাখা।
আপনার কমেন্ট