তেহরানে হাওজা নিউজ এজেন্সি’র সঙ্গে আলাপচারিতায় তিনি বলেন— ফিলিস্তিন সবসময়ই ইসলামী বিশ্বের কেন্দ্রীয় ইস্যু, আর ইসলামি বিপ্লব সব পরিস্থিতিতে ফিলিস্তিনি জনগণের পক্ষে দাঁড়ানোকে নিজের দায়িত্ব মনে করে। পবিত্র আল-কুদস মুক্তির আদর্শ সবসময়ই ইরানি জাতির অগ্রাধিকারগুলোর একটি।
আখতারি আরও বলেন— ফিলিস্তিনি জনগণ তাদের ভূখণ্ড ও ন্যায্য অধিকার রক্ষায় অসাধারণ সাহস ও দৃঢ়তার পরিচয় দিচ্ছে। ইনশা আল্লাহ, শিগগিরই পবিত্র আল-কুদসের মুক্তি আমরা প্রত্যক্ষ করব।
ইসরাইল শিশু-হত্যা ও অপরাধে সব সীমা অতিক্রম করেছে
তিনি উল্লেখ করেন— গত প্রায় দুই বছরে গাজায় যা ঘটেছে তা আবারও প্রমাণ করেছে, জায়োনিস্ট শাসন কতটা শিশু-হন্তা, দখলদার ও অপরাধী। যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের সমর্থন এই গণহত্যাকে আরও ভয়াবহ করেছে।
মুসলিম উম্মাহকে সক্রিয় হতে হবে
আখতারি জোর দিয়ে বলে— গাজার গণহত্যা ইসলামী দেশগুলোর নেতাদের নীরবতা ও নিষ্ক্রিয়তার ফল। মুসলিম জাতিগুলোকে ঐক্যবদ্ধভাবে, সর্বশক্তি নিয়ে মাঠে নামতে হবে এবং সব ধরনের সক্ষমতা ব্যবহার করে গাজার জনগণকে রক্ষা করতে হবে।
তিনি আরও জানান, ফিলিস্তিনি জনগণের সমর্থন কমিটি বিদ্যমান সব সক্ষমতা কাজে লাগিয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে কাজ করছে এবং ইসলামী দেশগুলোকে এই ইস্যুতে আরও সক্রিয় করতে সচেষ্ট। যদি উম্মাহ নিজেদের প্রকৃত ক্ষমতা ও বিশাল সামর্থ্য বুঝতে পারে, তবে জায়োনিস্ট শাসনের পতন সবার কল্পনার চেয়েও দ্রুত ঘটবে।
আপনার কমেন্ট