হাওজা নিউজ এজেন্সি: শেখ আহমদ আল-তাইয়্যিব আরও বলেন, পরিস্থিতি এমন এক পর্যায়ে পৌঁছেছে যেখানে মানুষের সামনে আর কোনো বিকল্প নেই—হয় এই অপরাধগুলোর বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান নিতে হবে, নয়তো নীরব থেকে এই মানবিক বিপর্যয়ের সহযোগী ও সহচর হয়ে থাকতে হবে।
তিনি বলেন, “এই অন্যায় ও দমনমূলক ইসরায়েলি আগ্রাসনে আমরা বহু শহীদ হারিয়েছি। একে যুদ্ধ বলা যায় না; এটি মূলত একটি গণহত্যা—যেখানে অত্যাধুনিক ও প্রাণঘাতী অস্ত্রে সজ্জিত একটি সেনাবাহিনী একটি সম্পূর্ণ নিরস্ত্র জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে আক্রমণ চালাচ্ছে।”
ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, গত বছরের নভেম্বর পর্যন্ত জাতিসংঘের ১৯৩টি সদস্য রাষ্ট্রের মধ্যে ১৫৯টি দেশ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে।
২০২৩ সালের ৮ অক্টোবর শুরু হওয়া এবং ওয়াশিংটনের সমর্থনে দুই বছর ধরে চলা এই গণহত্যামূলক যুদ্ধে ইসরায়েল প্রায় ৭১ হাজার ফিলিস্তিনিকে শহীদ করেছে, এক লাখ ৭১ হাজারেরও বেশি মানুষ আহত হয়েছে। একই সঙ্গে বেসামরিক অবকাঠামোর প্রায় ৯০ শতাংশ ধ্বংস হয়ে গেছে। জাতিসংঘের হিসাব অনুযায়ী, দেশ পুনর্গঠনে আনুমানিক ৭০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় হতে পারে।
সূত্র: খাবেরনি
আপনার কমেন্ট