হাওজা নিউজ এজেন্সি: ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ খামেনেনী “কন্যার বিবাহে অভিভাবকের অনুমতি সংক্রান্ত শর্ত ও বিধান” সম্পর্কে একটি প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। আগ্রহীদের জন্য তা তুলে ধরছি:
প্রশ্ন: যদি ছেলে ও মেয়ে ধর্মীয় ও সামাজিক দৃষ্টিকোণ থেকে সমকক্ষ ও বিয়ে উপযোগী (কুফু) হয়, কিন্তু মেয়ের পিতা তাদের বিবাহে বাধা দেন, তাহলে কি পিতার অনুমতি আবশ্যক?
উত্তর: সাধারণভাবে কুমারী মেয়ের (অবিবাহিত কন্যা) বিয়ের জন্য তার পিতা বা পিতামহের (দাদা) অনুমতি বাধ্যতামূলক হিসেবে গণ্য করা হয়। তাদের অনুমতি ছাড়া ইহতিয়াতের (সতর্কতার) ভিত্তিতে বিবাহ বৈধ নয়।
তবে, যদি মেয়ে বিবাহে আগ্রহী থাকে, পাত্র ধর্মীয় ও সামাজিকভাবে উপযুক্ত হয় এবং বর্তমানে এমন কোনো উপযুক্ত পাত্র না থাকে, যার সঙ্গে মেয়ের অভিভাবক বিয়েতে রাজী হবে; তাহলে এমন পরিস্থিতিতে (ঐ মেয়ের বিয়ের জন্য তার) অভিভাবকের অনুমতি বাধ্যতামূলক নয়।
আপনার কমেন্ট