হাওজা নিউজ এজেন্সি: এই মন্তব্য তিনি করেন সশস্ত্র বাহিনীর বিচার বিভাগের প্রধান হুজ্জাতুল ইসলাম পূরখাগান-এর সঙ্গে সাক্ষাৎকালে।
সাবাহি ফার্দ বলেন, “আমাদের বাহিনী দিন-রাত নিরবচ্ছিন্নভাবে সতর্ক থেকে দেশের আকাশসীমা পাহারা দিচ্ছে। আমরা শত্রুর সব নড়াচড়া নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি এবং প্রয়োজন হলে ঈমান ও আধুনিক যুদ্ধক্ষমতার সমন্বয়ে শত্রুকে মাথানত করতে বাধ্য করব।”
যুদ্ধ-পরবর্তী পুনর্গঠন ও প্রস্তুতি
এর আগের দিন (রোববার) ইরানের আরেক উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তা জানান, মার্কিন-ইসরায়েলি আগ্রাসনে ক্ষতিগ্রস্ত বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ইতোমধ্যেই প্রতিস্থাপন করা হয়েছে, এবং প্রতিরক্ষা কাঠামো আগের চেয়ে আরও বেশি শক্তিশালী করা হয়েছে।
১২ দিনের যুদ্ধ ও যুদ্ধবিরতি
গত ১৩ জুন ইসরায়েল ইরানের বিরুদ্ধে একটি ১২ দিনব্যাপী সামরিক আগ্রাসন চালায়। ইরানের সশস্ত্র বাহিনী তাতে কড়াভাবে জবাব দিয়ে
ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানাতে বাধ্য করে।
যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ হলে প্রতিক্রিয়ার হুঁশিয়ারি
ইরানের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, যদি ইসরায়েল চুক্তি লঙ্ঘন করে পুনরায় আগ্রাসন শুরু করে, তবে ইরানি বাহিনী সব সময় আঙুল ট্রিগারে রেখেই প্রস্তুত রয়েছে।
আপনার কমেন্ট