হাওজা নিউজ এজেন্সি: এর আগে জার্মানি শত শত নাগরিককে দ্রুত ইরান ছাড়তে বলে এবং ভ্রমণ এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেয়। বার্লিন আশঙ্কা প্রকাশ করে, তেহরান প্রতিশোধমূলক ব্যবস্থা নিতে পারে, কারণ জার্মানি, ব্রিটেন ও ফ্রান্স একযোগে “স্ন্যাপব্যাক” প্রক্রিয়া চালু করে ইরানের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহাল করেছে।
এমন পরিস্থিতিতে ইসরাইলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ঘোষণা করেছে একটি নতুন সংস্থা গঠনের—“সর্বোচ্চ অস্ত্রায়ন পরিষদ”—যা সামরিক প্রস্তুতি দ্রুততর করার দায়িত্বে থাকবে। মন্ত্রণালয়ের দাবি, ইসরাইলকে ভবিষ্যতের “অপারেশনাল চমক” মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকতে হবে।
তারা সাম্প্রতিক “অপারেশন রাইজিং লায়ন” (ইরানের সঙ্গে ১২ দিনের সংঘাত) থেকে শিক্ষা নেওয়ার কথাও জানায়। ইসরাইল দাবি করেছে, ওই অভিযানে তারা বিজয় অর্জন করেছে, তবে ভবিষ্যতে ইরানের সঙ্গে আবারও সংঘর্ষ অনিবার্য।
অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু স্বীকার করেছেন, ইসরাইল ক্রমবর্ধমান আন্তর্জাতিক একঘরে অবস্থায় পড়ছে, যার সরাসরি প্রভাব পড়বে অর্থনীতিতে। ইসরাইলি দৈনিক মারিভ প্রশ্ন তুলেছে—এই পদক্ষেপ কি ইরানের বিরুদ্ধে নতুন আক্রমণের পূর্বাভাস?
আপনার কমেন্ট