হাওজা নিউজ এজেন্সি: ইমাম মুহাম্মাদ বাকির (আ.) বলেন,
لَو یَعلَمُ النَّاسُ مَا فِی زِیَارۀِ القبر الحُسَینِ(ع) مِنَ الفَضلِ لَمَاتُواشَوقاً
যদি মানুষ জানত যে ইমাম হুসাইন (আ.)-এর কবর জিয়ারতে কী ফজিলত রয়েছে, তবে তারা জিয়ারতের তীব্র আকাঙ্ক্ষা ও উদ্দীপনায় মারা যেত!
[কামিলুয যিয়ারাত, পৃষ্ঠা ১৪২]
ইমাম হুসাইন (আ.) কেবল একজন শহীদ নন; তিনি হক ও বাতিলের মাঝে চিরন্তন সীমানার নাম। কারবালার ট্র্যাজেডির মাধ্যমে তিনি ইসলামকে নতুন প্রাণ দেন এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের এক চিরকালীন আদর্শ গড়ে তোলেন।
তাঁর কবর জিয়ারত করা মানে শুধুমাত্র একটি ধর্মীয় অনুশীলন নয়—এটি হচ্ছে, বুদ্ধিবৃত্তিক, আত্মিক ও আধ্যাত্মিকভাবে সত্য ও ন্যায়ের সঙ্গে একাত্ম হওয়া।
শিক্ষা:دইমাম হুসাইন (আ.)-এর জিয়ারত আমাদের হৃদয়ে ত্যাগ, আত্মবিসর্জন ও সত্যের পথে অটল থাকার অনুপ্রেরণা জাগায়।
এটি এমন এক আমল, যা আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে এবং হক পথের যাত্রী হিসেবে আমাদের দৃঢ় করে।
জিয়ারতের প্রতি আকর্ষণ কেবল আবেগ নয়, এটি ঈমান, মহব্বত ও মুয়াদ্দাতের বহিঃপ্রকাশ।
আপনার কমেন্ট