হাওজা নিউজ এজেন্সি: আয়াতুল্লাহ ক্বাযী তাঁর ওসিয়তের এক অংশে বলেন, “নফল ইবাদতের মধ্যে ইমাম হুসাইন (আ.)-এর শোকানুষ্ঠান ও জিয়ারতের ব্যাপারে অবহেলা করো না। সাপ্তাহিকভাবে—এমনকি যদি দুই-তিন জন মিলেও হয়—একটি শোক মাহফিল আয়োজন করা উচিত। এটি জীবনের জট খুলে দেয় ও কাজে গতি আনে।”
তিনি আরও বলেন, “মানুষ যদি সারাজীবন ইমাম হুসাইন (আ.)-এর সেবায় লিপ্ত থাকে—চাই তা শোকানুষ্ঠান হোক বা জিয়ারত—তবুও তাঁর হক পুরোপুরি আদায় হয় না। তবুও যদি সাপ্তাহিকভাবে আয়োজন করা সম্ভব না হয়, অন্তত মহররম মাসের প্রথম দশ দিন যেন কখনও বাদ না পড়ে।”
এই মূল্যবান উপদেশগুলো সংকলিত আছে আধ্যাত্মিক জীবন নিয়ে লেখা গ্রন্থ “নূরে মুজাররাদ”-এর দ্বিতীয় খণ্ডের ৪৬৪ নম্বর পৃষ্ঠায়।
আপনার কমেন্ট