হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, মাজলুম ফিলিস্তিনীদের জন্য গোটা বিশ্বের মধ্যে মাত্র দুইটা দেশ আর দুইটা সংগঠনই কেবল এগিয়ে এসেছে। আর ইয়ামান তার মধ্যে অন্যতম প্রধান।
ইয়ামানীদের নিজেদের দেশ সৌদী মুনাফিক জোটের চাপিয়ে দেয়া আট বছরের যুদ্ধে পুরোপুরি বিধ্বস্ত, দুর্ভিক্ষ ও মহামারিতে জর্জরিত, পশ্চিমাদের অবরোধ ও নিষেধাজ্ঞাতে পতিত, আভ্যন্তরীণ নানা সমস্যাতে পরিশ্রান্ত; তারপরও তাঁরা মাজলুম ফিলিস্তিনীদের সাহায্যে নিজেদেরকে উজার করে সর্বাত্মকভাবে এগিয়ে এসেছে।
এত এত সেক্রিফাইসের পর এখন তাঁরা তাঁদের সর্বোচ্চ সেক্রিফাইসটাও করল ...
ফিলিস্তিনীদেরকে সাহায্য করা আর ইসরাইলের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর ইসরাইলী প্রতিক্রিয়ায় ইসরাইলী বিমান বাহিনীর সন্ত্রাসী হামলায় ইয়ামানের প্রধানমন্ত্রী সহ ১১ জন ইয়ামানী মন্ত্রীর সবাই শহীদ হবার সৌভাগ্য লাভ করলেন।
ঐদিকে তুরষ্ক, সৌদী আরব, জর্ডান, আযারবাইজান, বাহরাইন, আরব আমিরাত, কাতার সহ গাদ্দার মুনাফিক দেশগুলো ইসরাইলকে নানাভাবে সাহায্য সহযোগিতা করে আসছে এবং নিজেরা ভোগ বিলাস, আমোদ প্রমোদ, আনন্দ ফূর্তি ও অপচয়ে মাতাল হয়ে আছে।
এই হচ্ছে বীর, ঈমানদার ইয়ামানী, ইরানী, হিযবুল্লাহ ও ইরাকী রেসিস্ট্যান্সের সাথে ঐসব আরব-তুর্কী মুনাফিকের জাতের পার্থক্য।
আপনার কমেন্ট