হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইসমাইল বাকাঈ জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নীরবতা এবং দখলদার সিয়োনী সরকারের লেবনের বিরুদ্ধে চলমান আগ্রাসনের প্রসঙ্গ টেনে বলেন, এই পরিস্থিতিতে যুদ্ধবিরতির মূল দায়িত্ব যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্সের ওপর বর্তায়।

ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, এতে কোনো সন্দেহ নেই যে যুক্তরাষ্ট্রের সবুজ সংকেত এবং প্রকাশ্য ও গোপন সমর্থন ছাড়া ইসরায়েল এত ধৃষ্টতার সঙ্গে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন করতে পারত না।

ইসমাইল বাকাঈ জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদকে দখলদার ইসরায়েল সরকারের আগ্রাসন ও শান্তি লঙ্ঘনের বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, পরিষদের উচিত জাতিসংঘ সনদের আলোকে নিজের দায়িত্ব পালন করা।

তিনি আরও বলেন, ইসরায়েল সরকারের ঔদ্ধত্য এবং লেবাননসহ অন্যান্য ইসলামি দেশের বিরুদ্ধে তার আগ্রাসন আরও স্পষ্ট করে দিচ্ছে যে সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও দেশের স্বাধীনতা টিকিয়ে রাখার একমাত্র উপায় হলো প্রতিরক্ষা ভিত্তিকে শক্তিশালী করা এবং দখলদার ইসরায়েল সরকারের বিরুদ্ধে সম্মানজনক প্রতিরোধ গড়ে তোলা।