Nouvelles

plus visité

تیتر سه سرویس

  • আর্থিক সঙ্কট দূরীকরণের যিকির

    আর্থিক সঙ্কট দূরীকরণের যিকির

    কখনো কখনো দোয়া শুধু জিহ্বায় উচ্চারিত হয় না; বরং হৃদয় থেকেই বের হয়, আর তার জওয়াবও দেরি করে না, তৎক্ষণাৎ পৌঁছে যায়। যখন মন হযরত ফাতিমা মাসুমা (সা.আ.)-এর দরবারের সঙ্গে গাঁথা হয়ে যায়, তখন রিজিকও এমনভাবে আসে যে অবাক হতে হয়!

  • হযরত ফাতিমা যাহরা (সা.আ.): হযরত আলী (আ.)-এর ত্যাগ ও সাহসের বর্ণনা

    হযরত ফাতিমা যাহরা (সা.আ.): হযরত আলী (আ.)-এর ত্যাগ ও সাহসের বর্ণনা

    হযরত ফাতিমা যাহরা (সা.আ.) বলেছেন, আল্লাহ তায়ালা রাসুলুল্লাহ (সা.) এর বরকতের মাধ্যমে মানুষকে অন্ধকার ও বিপদ থেকে মুক্ত করেছেন। এই রাসুল শত্রুদের সামনে দৃঢ় থাকতেন এবং হযরত আলী (আ)-কে পাঠাতেন, যেন তিনি ঈমানের তলোয়ারের মাধ্যমে ফিতনা-এর আগুন নেভান।হযরত আলী (আ) আল্লাহর পথে কোনো ত্যাগ থেকে বিরত থাকতেন না।

  • মিলেমিশে থাকার মাঝে পরিবারে সহমর্মিতা ও ঐক্যের রহস্য

    মিলেমিশে থাকার মাঝে পরিবারে সহমর্মিতা ও ঐক্যের রহস্য

    একজন দম্পতির জন্য অপরের প্রতি সহমর্মিতা প্রদর্শন এবং একে অপরের সঙ্গে সময় কাটানো পরিবারকে শক্তিশালী করার মূল চাবিকাঠি। পরিবারে ঘনিষ্ঠতা ও ঐক্য বজায় রাখতে দৈনন্দিন জীবনে পরিকল্পনা করা এবং একসাথে কার্যক্রমে অংশ নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

  • মুহসিন ইবনে আলীর শাহাদাত-বাস্তবতা না কেবল কাহিনি?

    হযরত মুহসিন ইবনে আলী (আ.)-এর শাহাদাতের ঐতিহাসিক বিশ্লেষণ:

    মুহসিন ইবনে আলীর শাহাদাত-বাস্তবতা না কেবল কাহিনি?

    ফাতিমিয়াহ উপলক্ষে আমরা চেষ্টা করছি হযরত ফাতিমা যাহরা (সা.)-এর সংগ্রামী, রাজনৈতিক ও সামাজিক জীবনধারা এবং তাঁর অনন্য ও চিরস্থায়ী ভূমিকা ঐতিহাসিক নির্ভরযোগ্য উৎসের আলোকে বিশ্লেষণ করতে, যাতে ইসলামের প্রারম্ভিক যুগের ঘটনাবলির একটি পূর্ণাঙ্গ চিত্র পাওয়া যায়।

  • হিজাব: ব্যক্তিগত স্বাধীনতা ও সামাজিক দায়িত্বের সীমানা

    হিজাব: ব্যক্তিগত স্বাধীনতা ও সামাজিক দায়িত্বের সীমানা

    বর্তমান বিতর্কে হিজাবকে প্রায়শই ব্যক্তিগত স্বাধীনতা ও ব্যক্তিগত পছন্দের আলোকে ব্যাখ্যা করা হয়। তবে সংস্কৃতিবিদ ও ধর্মীয় বিশ্লেষকরা মনে করেন, ব্যক্তিগত আচরণ ও সামাজিক আচরণের মধ্যকার সীমানা বোঝার ঘাটতি হিজাব সম্পর্কিত ভুল বোঝাবুঝির একটি মূল কারণ। এই সীমানাই নির্দেশ করে, একজন ব্যক্তির স্বাধীনতা কোথায় শেষ হয় এবং সমাজের প্রতি তার নৈতিক ও সাংস্কৃতিক দায়িত্ব কোথা থেকে শুরু হয়। এটি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ একটি ইসলামী সমাজে, যেখানে ব্যক্তিগত অধিকার ও সামাজিক কর্তব্য সমান্তরালভাবে বিবেচনা করা হয়।

  • আমলহীন জ্ঞান মানুষকে মুক্তি দিতে পারে না— আয়াতুল্লাহ খুশওয়াক্ত

    আমলহীন জ্ঞান মানুষকে মুক্তি দিতে পারে না— আয়াতুল্লাহ খুশওয়াক্ত

    নৈতিকতার গভীর ব্যাখ্যায় আয়াতুল্লাহ আজিজুল্লাহ খুশওয়াক্ত (রহ.) বলেন, মানুষের চূড়ান্ত পরিণতি নির্ধারণ করে তার জ্ঞান নয়, বরং জ্ঞানের আলোয় গঠিত কর্ম ও আমল। কুরআনের দিকনির্দেশনা, নসিহত ও উপদেশ তখনই হৃদয়ে প্রভাব ফেলে— যখন মানুষ তা আমলের মাধ্যমে জীবনে বাস্তবায়ন করে। গাফিলতার অভ্যাস ও নফসের প্রলোভন মানুষকে সত্যের পথ থেকে দূরে সরায়, আর মুক্তির একমাত্র পথ হলো সৎকর্ম ও আল্লাহর প্রতি আন্তরিক প্রত্যাবর্তন।

  • দুনিয়াপ্রেম ও অহংকার থেকে হৃদয় পরিশুদ্ধ করার উপায়

    দুনিয়াপ্রেম ও অহংকার থেকে হৃদয় পরিশুদ্ধ করার উপায়

    আয়াতুল্লাহিল উজমা মাজাহেরী (রহ.) তাঁর এক নৈতিক ও আত্মশুদ্ধিমূলক বক্তৃতায় নামাজে শাব (তাহাজ্জুদ নামাজ)-এর গুরুত্ব ও আধ্যাত্মিক প্রভাব সম্পর্কে গভীর ব্যাখ্যা প্রদান করেন।

  • জীবনের চিরস্থায়ী প্রশান্তির সমীকরণ

    জীবনের চিরস্থায়ী প্রশান্তির সমীকরণ

    মানুষ জীবনে শান্তি খোঁজে— কিন্তু প্রকৃত শান্তির তীরে পৌঁছানো যায় কেবল তখনই, যখন সে নিজেকে তার স্রষ্টার সঙ্গে যুক্ত করে। কেননা, তিনিই সেই প্রভু, যার হাতে সমস্ত হৃদয়ের চাবিকাঠি।

  • কীভাবে সন্তানকে “না” শুনতে শেখাব?

    কীভাবে সন্তানকে “না” শুনতে শেখাব?

    একটি শিশুর জীবন শুরু হয় কান্নার মাধ্যমে। পৃথিবীতে আগমনের সঙ্গে সঙ্গেই সে কান্না করে—এটি কেবল তার প্রথম নিঃশ্বাস নয়, বরং জীবনের প্রথম ভাষা। নবজাতক তখনো শব্দ দিয়ে নিজেকে প্রকাশ করতে পারে না, তাই কান্নাই হয় তার যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম।

  • জান্নাত ও জাহান্নাম কি ইতিমধ্যেই সৃষ্টি করা হয়েছে?

    জান্নাত ও জাহান্নাম কি ইতিমধ্যেই সৃষ্টি করা হয়েছে?

    ইসলামী দর্শনে জান্নাত ও জাহান্নাম কেবল পুরস্কার ও শাস্তির স্থান নয়; বরং বস্তুজগৎ ও আধ্যাত্মিক জগতের সংযোগের এক গভীর প্রতীক। এই ধারণা ঈমান, ন্যায়বিচার এবং পরকালের বাস্তবতা নিয়ে এক প্রাচীন ধর্মতাত্ত্বিক বিতর্কের জন্ম দিয়েছে: জান্নাত ও জাহান্নাম কি ইতিমধ্যেই সৃষ্টি হয়েছে, নাকি কিয়ামতের পর সৃষ্টি হবে?

  • হ্যালোইন— শুধু “মিষ্টি না দুষ্টুমি”, নাকি আধুনিক যুগের ধর্মীয় বিপথগামিতা?

    হ্যালোইন— শুধু “মিষ্টি না দুষ্টুমি”, নাকি আধুনিক যুগের ধর্মীয় বিপথগামিতা?

    প্রতি বছরের মতো এবারও অক্টোবরের শেষ প্রান্তে পশ্চিমা বিশ্বে জাঁকজমকভাবে পালিত হলো “হ্যালোইন”—কুমড়োর ভেতর মোমবাতির আলো, ভয়াল মুখোশ, কঙ্কাল, ডাইনী, ভূত ও শয়তানের সাজে রাস্তায় নামা মানুষের এক উন্মত্ত উৎসব। সর্বত্র শোনা যায় সেই শিশুসুলভ স্লোগান—“মিষ্টি না দুষ্টুমি?” (Trick or Treat?)।

  • মুক্তি নিহিত আছে ইখলাস ও নিষ্ঠায়, প্রদর্শনে নয়

    মুক্তি নিহিত আছে ইখলাস ও নিষ্ঠায়, প্রদর্শনে নয়

    এই হাদীসে অন্তরের বিশুদ্ধ নিয়ত অর্জন এবং ভণ্ডামি বা লোকদেখানো ইবাদত থেকে পরিত্রাণের পথ নির্দেশ করা হয়েছে।

  • হযরত ফাতিমা যাহরা (সা.আ.): ঈমান, প্রজ্ঞা ও ন্যায়ের এক চিরন্তন আদর্শ

    হযরত ফাতিমা যাহরা (সা.আ.): ঈমান, প্রজ্ঞা ও ন্যায়ের এক চিরন্তন আদর্শ

    অল্প সময়ের জীবন হলেও হযরত ফাতিমা যাহরা (সা.আ.), মহানবী হযরত মুহাম্মাদ মুস্তফা (সা.)-এর প্রিয় কন্যা, আল্লাহর ইবাদত, প্রজ্ঞা ও ন্যায়ের সাধনার এক অনুপম সমন্বয়ের প্রতীক হিসেবে ইসলামের ইতিহাসে চিরস্থায়ী স্থান অর্জন করেছেন।

  • কেন হযরত ফাতিমা (সা.আ.) ইমামত ও বেলায়েতের পক্ষে প্রাণ বিসর্জন দিলেন?

    কেন হযরত ফাতিমা (সা.আ.) ইমামত ও বেলায়েতের পক্ষে প্রাণ বিসর্জন দিলেন?

    হুজ্জাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন সাইয়্যেদ মাহদি তাওয়াক্কুল বলেছেন—নবী করিম (সা.)-এর ইন্তেকালের পর অতি সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যেই হযরত ফাতিমা যাহরা (সা.আ.) প্রতিরোধ, নেতৃত্বনিষ্ঠা (ولایت‌مداری), বিচ্যুতি ও অহংকারবাদের (استکبار) বিরুদ্ধে সংগ্রামের এক উজ্জ্বল প্রতীকে পরিণত হন। তিনি এমন এক আদর্শ, যাঁর জীবনের দিকে যত গভীরভাবে তাকানো যায়, তত নতুন দিক উন্মোচিত হয়—যা বেলায়েত (নেতৃত্ব) রক্ষার প্রকৃত অর্থ ও গুরুত্বকে আমাদের সামনে তুলে ধরে।

  • হযরত ফাতিমা (সা.আ.): ঐশী নেতৃত্বের রক্ষায় অবিচল প্রতিরোধের প্রতীক

    হযরত ফাতিমা (সা.আ.): ঐশী নেতৃত্বের রক্ষায় অবিচল প্রতিরোধের প্রতীক

    একজন ইরাকি ধর্মীয় গবেষক ও বিশ্লেষক বলেছেন, হযরত ফাতিমা (সা.আ.) তাঁর সমস্ত সামর্থ্য ও অন্তর্নিহিত শক্তিকে কাজে লাগিয়ে এমন এক চিরন্তন নারীর আদর্শ স্থাপন করেছেন, যিনি ধৈর্য, প্রতিরোধ ও অবিচল অবস্থানের মাধ্যমে সত্যের পক্ষে জিহাদ করেছেন।

  • মুআবিয়ার মুখে আলি আকবর (আ.)-এর প্রশংসা: ইতিহাসের এক তাৎপর্যপূর্ণ মুহূর্ত

    মুআবিয়ার মুখে আলি আকবর (আ.)-এর প্রশংসা: ইতিহাসের এক তাৎপর্যপূর্ণ মুহূর্ত

    মুআবিয়া বলেন, খিলাফতের জন্য সবচেয়ে যোগ্য ব্যক্তি হচ্ছেন আলি ইবনে হুসাইন, সেই পবিত্র সত্তা আলি আকবর (আ.)।