Nouvelles
plus visité
ধর্ম ও মাজহাব
تیتر سه سرویس
-
হযরত জাহরা (আ.)-এর নিপীড়ন; মিথ্যা শক্তির অযৌক্তিকতার উন্মোচন
আমিরুল মুমিনিন আলী (আ.)-এর বেলায়াত এবং হযরত ফাতিমা যাহরা (আ.)-এর মজলুমিয়্যাত (নিপীড়ন) — ইসলামের ইতিহাসের দুটি উজ্জ্বল অধ্যায়, যেখানে সবসময় হক ও বাতিলের পার্থক্য স্পষ্ট থেকেছে।
-
নারীর জিহাদ: সামাজিক পরিবর্তনের কেন্দ্রবিন্দুতে নীরব কিন্তু কার্যকরী আন্দোলন
সাংস্কৃতিক বিশ্লেষক, বিশেষজ্ঞ ও ধর্মীয় প্রচারক জনাবা মাহদিয়া ফাল্লাহি বলেছেন, নারীর জিহাদ আসলে এক নীরব সভ্যতা-নির্মাণের প্রক্রিয়া। এটি এমন এক আন্দোলন, যা বাহ্যিক কোলাহল ছাড়াই সমাজের গভীরে পরিবর্তনের বীজ বপন করে। ফাল্লাহির মতে, নারীর জিহাদি সংস্কৃতির প্রকৃত অর্থ হলো — “প্রত্যেক পরিস্থিতিতে ঈমাননিষ্ঠ জীবনযাপন।”
-
হযরত জয়নাব (সা.আ.): তিনি শুধু রোগীর সেবিকা নন, ছিলেন এক আন্দোলনের রক্ষক
ইতিহাসে অনেক নারী এসেছেন—কারও পরিচয় স্নেহে, কারও ত্যাগে, কারও প্রজ্ঞায়। কিন্তু এমন নারী একটিই, যিনি একই সঙ্গে ছিলেন কারবালার শোকাহত বোন, আহতদের সেবিকা, আর এক বিপ্লবের রক্ষাকর্ত্রী। তিনি হযরত জয়নাব (সা.আ.)—যিনি শোককে শক্তিতে, বন্দিত্বকে বার্তায়, আর অশ্রুকে আন্দোলনে রূপ দিয়েছিলেন।
-
জ্ঞান, ধৈর্য, সাহস ও প্রজ্ঞার প্রতিমূর্তি-হযরত জয়নাব (সা.)-এর জন্মবার্ষিকীতে সমগ্র ইরানে উৎসব
জ্ঞান, ধৈর্য, সাহস ও প্রজ্ঞার প্রতিমূর্তি-হযরত জয়নাব (সা.)-এর জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে সমগ্র ইরানজুড়ে আনন্দোৎসব পালিত হচ্ছে।
-
হযরত জয়নাব (আ.) ইমাম হুসাইন (আ.)-এর আন্দোলনের রক্ষক
৫ জামাদিউল উলা দিনটি হযরত জয়নাবে কুবরা (সা.)-এর জন্মবার্ষিকী হিসেবে পালিত হয়-সেই মহান নারী কারবালার, যিনি আশুরার মর্মান্তিক ঘটনার পর ইমামত ও সত্যের পতাকা নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছিলেন।
-
হযরত জয়নাব (সা.) কীভাবে পরিপূর্ণ মানবতার প্রতীক হয়ে উঠলেন?
কুরআন পুরুষ ও নারীকে মানবতার দিক থেকে সমান মর্যাদা দিয়েছে। হযরত জয়নাব (সা.) তাঁর ঐশী জ্ঞান ও আধ্যাত্মিক দৃষ্টির মাধ্যমে সব বিপর্যয়ের মাঝেও আল্লাহর সৌন্দর্য দেখেছিলেন এবং বলেছিলেন: «ما رأیتُ إلّا جمیلاً» — “আমি তো শুধু সৌন্দর্যই দেখেছি।”
-
উপ-রাষ্ট্রপতির বক্তব্য:
নারী ও পরিবারের প্রতি নবী করিম (সা.)-এর প্রগতিশীল দৃষ্টিভঙ্গি পুনরায় প্রচার ও পুনঃসংজ্ঞায়িত করতে হবে
নবী করিম (সা.) নারী, মানব ও পরিবারের প্রতি অত্যন্ত প্রগতিশীল দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করতেন।
-
মিসেস খোশরাভী:
খেলাধুলার প্রসার ও এর সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা ইসলামি সরকারের অন্যতম দায়িত্ব
ইরানের কেরমানশাহ প্রদেশের হাওযায়ে ইলমিয়া ফাতিমিয়ার শিক্ষা উপপরিচালক মিসেস খোশরাভী বলেছেন, খেলাধুলার প্রসার ও এর জন্য উপযুক্ত সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা ইসলামি সরকারের অন্যতম মৌলিক দায়িত্ব।
-
অজ্ঞ ও উপজাতীয় সমাজে নারীর করুণ পরিণতি
মানব সভ্যতার ইতিহাসে নারী সবসময়ই একটি গুরুত্বপূর্ণ ও অপরিহার্য উপাদান। কিন্তু ইতিহাসের এক দীর্ঘ সময়জুড়ে — বিশেষত ধর্মহীন ও অজ্ঞ জাতিগুলোর মধ্যে — নারীর অবস্থান ছিল অত্যন্ত করুণ, অপমানজনক ও নিপীড়িত। তাদের কোনো ব্যক্তিস্বাধীনতা ছিল না; বরং তারা ছিল সমাজ ও পরিবারের “সম্পত্তি”।
-
ভাইবোনদের মধ্যে দ্বন্দ্ব সৃষ্টিতে পিতামাতার মূল ভূমিকা
অনেক সময় পিতামাতা নিজেদের অজান্তেই পক্ষপাতমূলক আচরণ করেন-কাউকে প্রিয় সন্তান, শ্রেষ্ঠ বা অধিক স্নেহযোগ্য হিসেবে উপস্থাপন করেন, আর অন্যজনকে অবচেতনভাবে অবহেলা করেন।
-
সন্তানদের ঝগড়াকে আরও বাড়িয়ে তোলে-পিতামাতার কয়েকটি বড় ভুল
সাধারণ ধারণার বিপরীতে, সন্তানদের পারস্পরিক ঝগড়া বা দ্বন্দ্ব তাদের নৈতিক ও সামাজিক বিকাশেরও একটি ভিত্তি তৈরি করতে পারে। এই সাক্ষাৎকারে শৈশব থেকে কৈশোর পর্যন্ত ঝগড়ার বিভিন্ন ধাপ ও তা কীভাবে সঠিকভাবে পরিচালনা করলে চ্যালেঞ্জগুলোকে সুযোগে রূপান্তর করা যায়-তা বিশদভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
-
নারী-সহায়ক শহর কেমন হওয়া উচিত?
কোম শহর নারী ও পরিবারের উপযোগী নগর গঠনে অগ্রদূত ভূমিকা রাখছে
পবিত্র কোম শহরের ইসলামি সিটি কাউন্সিলের নারী ও পরিবারবিষয়ক কমিশনের চেয়ারম্যান মাসুমা আম্রী বলেছেন, “নারীবান্ধব শহর হলো এমন শহর, যেখানে পরিকল্পনা, ব্যবস্থাপনা ও নাগরিক সেবায় ন্যায় ও ভারসাম্য বজায় থাকে—যেখানে নারীর চাহিদা জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গুরুত্ব পায়, পরিবহন ও নিরাপত্তা থেকে শুরু করে কর্মসংস্থান, বিনোদন ও সামাজিক অংশগ্রহণ পর্যন্ত।”
-
কেন নারীদের সন্তান জন্মদানের আগ্রহ কমে যাচ্ছে?
ইসলামি পরিবার বিষয়ক বিশেষজ্ঞ ও সাংস্কৃতিক কর্মী মার্জিয়া ফাল্লাহি সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে সমসাময়িক সমাজে নারীদের সন্তান জন্মদানে অনীহার কারণ ও এর প্রতিকার নিয়ে এক গভীর বিশ্লেষণ উপস্থাপন করেছেন।
-
রেহানাহ: প্রকৃতির সৌন্দর্য থেকে আধুনিক ঝলক
মানুষের জীবনে সৌন্দর্য ও সজ্জার প্রতি আকর্ষণ স্বাভাবিক প্রবৃত্তি। তবে এর প্রতি অতিরিক্ত আসক্তি কিংবা সমাজ ও গণমাধ্যমের চাপিয়ে দেওয়া মানদণ্ড অনুসরণ করলে নারীর প্রকৃত ও মৌলিক পরিচয় হারিয়ে যেতে পারে। তাই সৌন্দর্যের একটি নতুন সংজ্ঞা প্রয়োজন—যা নারীর অন্তর্নিহিত মর্যাদা ও স্বকীয়তাকে তুলে ধরবে, বাহ্যিক দৃষ্টিভঙ্গির ওপর নির্ভরশীল হবে না।
-
রেওয়ায়াতে হযরত ফাতিমা মাসুমা (সা.আ.)–এর মাকাম ও মর্যাদা
হুজ্জাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন মুহাম্মদ হাদি হেদায়েত বলেন, ইমাম জাফর সাদিক (আ.) ভবিষ্যদ্বানী করেছিলেন যে, তাঁর সন্তানদের একজন কন্যা, যার নাম হবে ‘ফাতিমা’, কোম শহরে সমাহিত হবেন। এ রেওয়ায়াতগুলো প্রমাণ করে যে হযরত মাসুমা (সা.আ.) ছিলেন এক প্রতিশ্রুত ব্যক্তিত্ব, যাঁর সমাধিস্থল হিসেবে আহলে বাইত (আ.) কোম শহরের ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন।
-
হযরত ফাতেমা মাসুমা (সা.আ.): আব্বাসীয় দমন-পীড়নের যুগে শিয়াদের পথপ্রদর্শক
কেন্দ্রীয় প্রদেশের মহিলা হাওজায়ে ইলমিয়ার অধ্যাপিকা আ‘যাম কারিমি বলেছেন, হযরত ফাতেমা মাসুমা (সা.আ.)-এর কোমে ঐতিহাসিক হিজরত শুধুমাত্র ধর্মীয় ভ্রমণ ছিল না; বরং আব্বাসীয় শাসনের দমন-নীপিড়ন যুগে এটি ছিল একটি কৌশলগত রাজনৈতিক ও সামাজিক পদক্ষেপ।