Nouvelles
plus visité
ধর্ম ও মাজহাব
تیتر سه سرویس
-
মেজর জেনারেল মোসাভি:
সশস্ত্র বাহিনীর প্রতিরক্ষা ও সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধির কার্যক্রম চলতেই থাকবে
সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান স্টাফ রেভ্যুলিউশনারি লিডারের নির্দেশনার আলোকে বিভিন্ন ক্ষেত্রেই প্রতিরক্ষা ও সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধি করা তাদের কৌশলগত নীতির ফলশ্রুতি হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
-
আশা করা হচ্ছে অঞ্চলীয় দেশগুলো ও বিশ্ব ইসলাম জায়োনিস্ট সরকারের বয়কট অভিযানে অংশ নেবে
ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেছেন, আশা করা হচ্ছে অঞ্চলীয় দেশগুলো এবং সমগ্র মুসলিম বিশ্ব ইসরাইল বয়কট অভিযানে যোগ দেবে এবং কার্যত প্রমাণ করবে যে তারা জায়োনিস্ট সরকারের চলমান হত্যাযজ্ঞ, গণহত্যা ও যুদ্ধের বিরোধী।
-
আর্জেন্টিনায় ইসলামভীতি; মুসলিম সমাজের জন্য একটি গুরুতর চ্যালেঞ্জ
আর্জেন্টিনায় ইসলামভীতি (ইসলামোফোবিয়া) হাজারো মুসলমানের জন্য একটি বিস্তৃত সমস্যায় পরিণত হয়েছে। ধর্মীয় নেতারা ও ইসলামিক সেন্টারের দায়িত্বশীলরা সতর্ক করেছেন যে বৈষম্য ও ঘৃণাচর্চা আর কেবল প্রান্তিক পর্যায়ে সীমাবদ্ধ নেই; এটি এখন সামাজিক, বিচার বিভাগীয় এবং গণমাধ্যম অঙ্গনেও প্রবেশ করেছে।
-
সহজ ভাষায় “স্ন্যাপব্যাক” মেকানিজম বিশ্লেষণ
ইরানের সংসদ গবেষণা কেন্দ্র সম্প্রতি জনমতকে সঠিক তথ্য জানাতে এবং বাস্তবতার ভিত্তিতে সামাজিক স্থিরতা বজায় রাখতে একটি সংক্ষিপ্ত বিশ্লেষণ প্রকাশ করেছে। এতে প্রশ্নোত্তর আকারে "স্ন্যাপব্যাক মেকানিজম" (Trigger Mechanism) বা মেকানিজম মাশা সহজভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
-
দামেস্কে লক্ষ্যভিত্তিক উচ্ছেদ অভিযান জোরদার করেছে জোলানি বাহিনী
সিরিয়ার নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলো জানিয়েছে, দেশটির রাজধানী দামেস্কে আল-জোলানি বাহিনী বিশেষ কৌশলের মাধ্যমে লক্ষ্য ভিত্তিক বিভিন্ন পরিবারকে উচ্ছেদের কার্যক্রম আরও জোরদার করেছে।
-
গাজায় সাংবাদিক হত্যার নজিরবিহীন রেকর্ড, জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞের নিন্দা
জাতিসংঘের বিশেষ প্রতিবেদক ইরিন খান সোমবার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেছেন, ইসরায়েল গাজায় সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যমূলকভাবে টার্গেট করছে, যাতে “গণহত্যার কভারেজ বন্ধ রাখা যায়”। তিনি জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত নিহত সাংবাদিকদের সংখ্যা ২৫২ জন, যা ইতিহাসের যেকোনো যুদ্ধ বা সংঘাতের তুলনায় সর্বাধিক।
-
ধর্ম ও মতবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি:
বিভিন্ন ধর্ম তাদের যৌথ মূল্যবোধের মাধ্যমে শান্তি ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পথ সুগম করুক
ধর্ম ও মতবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বলেছেন: ইরান ও মচর (থাইল্যান্ড) বিশ্ববিদ্যালয় এবং ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শিক্ষা সম্পর্কিত সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর উভয় দেশের জ্ঞান কূটনীতিকে এগিয়ে নেবে।
-
ইসরায়েলে ২০ হাজার সেনা আহত, আত্মহত্যার ঘটনা উদ্বেগজনক: হিব্রু মিডিয়া
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পুনর্বাসন বিভাগ জানিয়েছে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত ২০ হাজারেরও বেশি সেনা আহত হয়েছে। এদের মধ্যে ৫৬ শতাংশ মানসিক সমস্যায় ভুগছে এবং শুধু ২০২৫ সালেই অন্তত ১৮ জন সেনা আত্মহত্যা করেছে। তথ্যটি নিশ্চিত করেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী ও স্থানীয় গণমাধ্যম।
-
বিশ্ব ব্যবস্থার পরিবর্তন: আধিপত্যবাদী শক্তির জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ
এক সময় ধারণা করা হতো যে বিশ্ব এককেন্দ্রিক ব্যবস্থার অধীনে চলছে—যেখানে একটি মাত্র সুপার পাওয়ার অর্থনীতি, সামরিক ও রাজনৈতিক সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে। কিন্তু এই ধারণা এখন দ্রুত ভেঙে পড়ছে। পৃথিবী এগোচ্ছে এক নতুন যুগের দিকে—বহুমেরুকেন্দ্রিক (মাল্টিপোলার) বিশ্বব্যবস্থা, যা পুরোনো আন্তর্জাতিক সমীকরণ থেকে একেবারেই ভিন্ন।
-
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে: ওআইসি মহাসচিব
ইসলামিক সহযোগিতা সংস্থা (OIC)-এর মহাসচিব হুসেইন ব্রাহিম তাহা বলেছেন, কাতারের বিরুদ্ধে ইসরায়েলি আগ্রাসনের জবাবে দৃঢ় ও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।
-
দোহায় বৈঠক: ফিলিস্তিন ইস্যুতে ঐক্যের ডাক ইরান-কাতারের
দোহায় এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে ইরান ও কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাইয়্যেদ আব্বাস আরাকচি ও শেখ মোহাম্মদ বিন আবদুর রহমান বিন জাসিম আল থানি ফিলিস্তিন সংকট এবং ইসরায়েলের আগ্রাসন ঠেকাতে ইসলামি ও আরব দেশগুলোর ঐক্যবদ্ধ ও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। উভয়পক্ষই গাজায় চলমান হত্যাযজ্ঞ বন্ধ ও দখলদার শাসনের জবাবদিহি নিশ্চিত করার ওপর জোর দেন।
-
জাতিসংঘ একটি ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের পক্ষে; ফ্রান্স-সৌদি পরিকল্পনা কী?
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের নিউ ইয়র্ক ঘোষণার অনুমোদন, যা দুই-রাষ্ট্র সমাধানকে ভিত্তি করে তৈরি, যুক্তরাষ্ট্র এবং ইসরায়েলি শাসনব্যবস্থার মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে। তবে, এই পদক্ষেপটি আরব দেশগুলির মধ্যে ব্যাপক সমর্থন পেয়েছে।
-
কাতারে হামলা যুক্তরাষ্ট্র–ইসরায়েল মিত্রতায় কোনো প্রভাব ফেলবে না: মার্কো রুবিও
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেছেন, কাতারের রাজধানী দোহায় হামাস নেতাদের ওপর ইসরায়েলের হামলায় ওয়াশিংটন “সন্তুষ্ট নয়”, তবে এ ঘটনা যুক্তরাষ্ট্র–ইসরায়েল মিত্রতায় কোনো প্রভাব ফেলবে না।
-
ইসলামী জোট গঠনের সময় এসেছে: ইরাকের প্রধানমন্ত্রী
ইরাকের প্রধানমন্ত্রী মুহাম্মাদ শিয়া আল-সুদানি অঞ্চলভিত্তিক সহযোগিতার জন্য একটি নতুন কাঠামো তৈরির আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ইসলামি দেশগুলোকে একত্রিত হয়ে একটি রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তামূলক জোট গঠন করার সময় এসেছে।
-
গাজায় ইসরায়েলের গণত্যাগ আদেশ প্রত্যাখ্যান: “আমরা আমাদের ভূমি কখনো ছাড়ব না”
ইসরায়েলি সেনারা লিফলেট ছুঁড়ে এক মিলিয়নের বেশি গাজার বাসিন্দাকে তাদের ঘর ত্যাগের নির্দেশ দিলেও, হাজার হাজার ফিলিস্তিনি প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে আসে। ফিলিস্তিনি পতাকা হাতে এবং “আমরা যাব না” লেখা প্ল্যাকার্ড বহন করে তারা ঘোষণা করেছেন, হুমকি ও বোমাবর্ষণ সত্ত্বেও তারা তাদের শহর ও ঘর ছাড়বেন না।
-
ফিলিস্তিনি জনগণকে ইসলামী বিপ্লবের সমর্থন কমিটির প্রধান:
মাজলুমদের প্রতি সমর্থন ইসলামী বিপ্লবের মূলনীতি
ফিলিস্তিনি জনগণকে ইসলামী বিপ্লবের সমর্থন কমিটির প্রধান হুজ্জতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন মোহাম্মদ হাসান আখতারি বলেন, মাজলুম ও অত্যাচারিতদের পাশে দাঁড়ানো ইসলামী বিপ্লবের অন্যতম মৌলিক নীতি। এই নীতির ভিত্তিতেই ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরান ফিলিস্তিনের মুজাহিদ জনগণ এবং ইয়েমেন ও লেবাননের প্রতিরোধশীল জাতিগোষ্ঠীর প্রতি ধারাবাহিক সমর্থন জানিয়ে আসছে।